৭ম শ্রেণির ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান বার্ষিক সামষ্টিক মূল্যায়ন সমাধান ২০২৩ ।পর্ব-১ ।Class 7 History and Social Science Annual Summative Assessment Solution 2023

Muhammad Jamal Uddin
0

৭ম শ্রেণির ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান বার্ষিক সামষ্টিক মূল্যায়ন সমাধান ২০২৩ ।পর্ব-১ ।Class 7 History and Social Science Annual Summative Assessment Solution 2023

  

কর্মদিবস-১ (৯০ মিনিট)

কাজ ১. বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি অনুসরণ করে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ সংক্রান্ত তথ্য অনুসন্ধান

ধাপ ১: শিক্ষার্থীরা মক্তিযুদ্ধের তথ্য সংগ্রহের জন্য তিনটি থিমে প্রশ্ন তৈরি করবে।

ধাপ ২: প্রশ্ন অনুসারে তারা তথ্য সংগ্রহ করবে।

 

প্রথম দিনের কাজকে ২ ভাগে ভাগ করবেন। প্রথম ৪৫ মিনিট শিক্ষার্থীদের দল গঠন করতে বলবেন, বৈজ্ঞানিক অনুসন্ধান পদ্ধতি অনুসরণ করে তথ্য সংগ্রহ করতে বলবেন, দলে কাজের পরিকল্পনা ও তথ্য সংগ্রহের জন্য প্রশ্ন তৈরি করতে বলবেন। পরবর্তী ৪৫ মিনিট এলাকার কোনো মুক্তিযোদ্ধা বা মুক্তিযুদ্ধের সমর্থনে কাজ করেছিলেন এমন কোনো বয়ষ্ক ব্যক্তিকে শ্রেণিকক্ষে উপস্থিত থাকার জন্য আমন্ত্রণ জানাবেন। যদি তথ্যদাতা না আসতে পারেন সেক্ষেত্রে শিক্ষার্থীরা পাঠ্যপুস্তক, মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক বই, ইন্টারনেট, পত্রিকা বা জার্নাল থেকে তাদের প্রশ্নগুলোর তথ্য সংগ্রহ করতে বলবেন।

 

উপকরণ:

১. পাঠ্যপুস্তক

২. মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক বই

৩. খাতা

৪. কলম ইত্যাদি।

 

কাজের বিবরণী

১ম ৪৫ মিনিট:

শিক্ষার্থীদের ৫ থেকে ৬ জনের দলে ভাগ করে দিবেন। প্রত্যেক দল বৈজ্ঞানিক অনুসন্ধান পদ্ধতি অনুসরণ করে তথ্য সংগ্রহ করবে।

তথ্য সংগ্রহের পরিকল্পনা করবে। দলের কাজ ভাগ করে নেবে।

সাক্ষাৎকারের জন্য শিক্ষার্থীরা যে প্রশ্ন তৈরি করবে সেগুলো থিম আকারে দেওয়া হল:

থিম-১: মুক্তিযুদ্ধের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটের পরিবর্তন

বিষয়বস্তু: বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটের পরিবর্তন কেমন ছিল?

অনুসন্ধানের জন্য প্রশ্নঃ

১। মুক্তিযুদ্ধ হওয়ার রাজনৈতিক কারণগুলো কি ছিলো?

২। মুক্তিযুদ্ধের পূর্বে পূর্ব পাকিস্তানের রাজনৈতিক দলগুলো কেন ঐক্যবদ্ধ হয়?

৩। ১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থানের কারণ কি ছিল?

৪। স্বাধীনতা যুদ্ধের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটের পরিবর্তনের ফলে কি কি পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়?

তথ্যের উৎস: পাঠ্যপুস্তক, মুক্তিযুদ্ধা, মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক বই, ইন্টারনেট।

তথ্য সংগ্রহঃ

মুক্তিযুদ্ধ হওয়ার রাজনৈতিক কারণ: ১৯৪৭ সালের দেশভাগের পর থেকেই পূর্ব পাকিস্তানের জনগণ

বিভিন্ন ধলনের বঞ্চনার শিকার হচ্ছিল। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন, ১৯৫৪ সালের যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন, ১৯৬৬ সালের ৬দফা আন্দোলন, ১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থানসহ বিভিন্ন আন্দোলন সংগ্রামে পূর্ব পাকিস্তানের জনগণ তাদের স্বাধিকারের দাবিতে প্রতিবাদ জানিয়েছিল। কিন্তু পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠী পূর্ব পাকিস্তানের জনগণের দাবি-দাওয়া মেনে নিতে অস্বীকার করে। ১৯৭০ সালের ৭ই ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত পাকিস্তানের সাধারণ নির্বাচনে পূর্ব পাকিস্তানের রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করে। কিন্তু পাকিস্তানের সামরিক মাসক জেনারেল ইয়াহিয়া খান আওয়ামী লীগকে সরকার গঠনের সুযোগ দেননি। এর ফলে পূর্ব পাকিস্তানের জনগণের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। ২ শে মার্চ ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি সামরিক বাহিনী পূর্ব পাকিস্তানে গণহত্যা চালায়। এ গণহত্যা পূর্ব পাকিস্তানের জনগণের মধ্যে স্বাধীনতা যুদ্ধের চেতনা আরও প্রবল করে তোলে। ২৬শে মার্চ ১৯৭১ সালে বঙ্গবন্ধু জনগণের মধ্যে স্বাধীনতা যুদ্ধের চেতনা আরও প্রবল করে তোলে। ২৬শে মার্চ ১৯৭১ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা করেন।

 

 

মুক্তিযুদ্ধের পূর্বে পূর্ব পাকিস্তানের রাজনৈতিক দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হওয়ার কারণ: ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের পর থেকে পূর্ব পাকিস্তানের রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ঐক্যের শুরু হয়। এই ঐক্যের মূলে ছিল পূর্ব পাকিস্তানের জনগণের স্বাধিকার ও স্বাধীনতার আকাঙ্খা। ১৯৬৬ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছয় দফা দাবি এই ঐক্যের শক্তিকে আরও দৃঢ় করে তোলে। ছয় দফা দাবির মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু পূর্ব পাকিস্তানের জগনের স্বায়ত্তশাসন প্রতিষ্ঠার দাবি উত্থাপন করেন। এই দাবি পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠীর কাছে অগ্রহণযোগ্য ছিল।

 

১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থানের কারণ: ১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থানের মূল কারণ ছিল পূর্ব পাকিস্তানের

জনগণের স্বাধিকার ও স্বাধীনতার আকাঙ্ক্ষা। এই আকাঙ্ক্ষার বহিঃপ্রকাশ ঘটেছিল ১৯৬৬ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছয় দফা দাবির মাধ্যমে। ছয় দফা দাবির মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু পূর্ব পাকিস্তানের জনগনের জন্য স্বায়ত্তশাসন প্রতিষ্ঠার দাবি উস্থাপন করেন। এই দাবি পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠীর কাছে অগ্রহণযোগ্য ছিল।

ছয় দফা দাবির পাশাপাশি ১৯৬৯ সালের গনঅভ্যুত্থানের আরও কিছু কারণ ছিল:

পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠীর পূর্ব পাকিস্তানের জনগণের প্রতি বৈষম্যমূলক আচরণ ও শোষণ। পূর্ব পাকিস্তানের রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ঐক্য। ১৯৬৮ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের উপর গ্রেপ্তারি পরোয়ানা। এই অবস্থায় পূর্ব পাকিস্তানে রাজনৈতিক অস্থিরতা আরও বৃদ্ধি পায়। স্বাধীনতা যুদ্ধের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটের পরিবর্তনের প্রভাব: পূর্ব পাকিস্তানের জনগণের মধ্যে স্বাধীনতা যুদ্ধের চেতনা বৃদ্ধি পায়। পূর্ব পাকিস্তানের জনগণ পাকিস্তান থেকে বেরিয়ে এসে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র গঠনের জন্য সংগ্রামে ঐক্যবদ্ধ হয়। ভারতের সমর্থনে মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয় এবং অবশেষে ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা লাভ করে।

 

তথ্য বিশ্লেষণ: উল্লেখিত উৎস থেকে আমরা বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট পরিবর্তন করে দিয়েছে, এমন বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পেয়েছি। এগুলো বিশ্লেষণ করে নিচে তথ্যগুলো উপস্থাপন করা হলো:

 

তথ্য উপস্থাপন: মুক্তিযুদ্ধের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটের পরিবর্তন১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে আর্থ-সামাজিক ও সাংস্কৃতিক প্রভাব যেমন ছিল, ঠিক তেমন রাজনৈতিক প্রভাবও ছিল অনেক। তৎকালীন বাংলাদেশের রাজনৈতিক অনেক প্রেক্ষাপট জাতিকে একটি যুদ্ধের দিকে ধাবিত করে। যেভাবে রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট পরিবর্তনের মাধ্যমে বাঙালি জাতি নতুন রাষ্ট্রগঠনের দিকে ধাবিত হয়েছিল, তা নিচে তুলে ধরা হলো:

 

মুক্তিযুদ্ধ হওয়ার রাজনৈতিক কারণ: ১৯৪৭ সালের দেশভাগের পর থেকেই পূর্ব পাকিস্তানের জনগণ

বিভিন্ন ধলনের বঞ্চনার শিকার হচ্ছিল। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন, ১৯৫৪ সালের যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন, ১৯৬৬ সালের ৬দফা আন্দোলন, ১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থানসহ বিভিন্ন আন্দোলন সংগ্রামে পূর্ব পাকিস্তানের জনগণ তাদের স্বাধিকারের দাবিতে প্রতিবাদ জানিয়েছিল। কিন্তু পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠী পূর্ব পাকিস্তানের জনগণের দাবি-দাওয়া মেনে নিতে অস্বীকার করে। ১৯৭০ সালের ৭ই ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত পাকিস্তানের সাধারণ নির্বাচনে পূর্ব পাকিস্তানের রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করে। কিন্তু পাকিস্তানের সামরিক মাসক জেনারেল ইয়াহিয়া খান আওয়ামী লীগকে সরকার গঠনের সুযোগ দেননি। এর ফলে পূর্ব পাকিস্তানের জনগণের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। ২ শে মার্চ ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি সামরিক বাহিনী পূর্ব পাকিস্তানে গণহত্যা চালায়। এ গণহত্যা পূর্ব পাকিস্তানের জনগণের মধ্যে স্বাধীনতা যুদ্ধের চেতনা আরও প্রবল করে তোলে। ২৬শে মার্চ ১৯৭১ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা করেন।

 

 

মুক্তিযুদ্ধের পূর্বে পূর্ব পাকিস্তানের রাজনৈতিক দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হওয়ার কারণ: ১৯৫২ সালের ভাষা

আন্দোলনের পর থেকে পূর্ব পাকিস্তানের রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ঐক্যের শুরু হয়। এই ঐক্যের মূলে ছিল পূর্ব পাকিস্তানের জনগণের স্বাধিকার ও স্বাধীনতার আকাঙ্খা। ১৯৬৬ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছয় দফা দাবি এই ঐক্যের শক্তিকে আরও দৃঢ় করে তোলে। ছয় দফা দাবির মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু পূর্ব পাকিস্তানের জগনের স্বায়ত্তশাসন প্রতিষ্ঠার দাবি উন্থাপন করেন। এই দাবি পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠীর কাছে অগ্রহণযোগ্য ছিল।

১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থানের কারণ:

১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুস্থানের মূল কারণ ছিল পূর্ব পাকিস্তানের জনগণের স্বাধিকার ও স্বাধীনতার আকাঙ্ক্ষা। এই আকাঙ্ক্ষার বহিঃপ্রকাশ ঘটেছিল ১৯৬৬ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছয় দফা দাবির মাধ্যমে। ছয় দফা দাবির মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু পূর্ব পাকিস্তানের জনগনের জন্য স্বায়ত্তশাসন প্রতিষ্ঠার দাবি উন্থাপন করেন। এই দাবি পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠীর কাছে অগ্রহণযোগ্য ছিল।ছয় দফা দাবির পাশাপাশি ১৯৬৯ সালের গনঅভ্যুস্থানের আরও কিছু কারণ ছিল পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠীর পূর্ব পাকিস্তানের জনগণের প্রতি বৈষম্যমূলক আচরণ ও শোষণ। পূর্ব পাকিস্তানের রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ঐক্য । ১৯৬৮ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের উপর গ্রেপ্তারি পরোয়ানা।এই অবস্থায় পূর্ব পাকিস্তানে রাজনৈতিক অস্থিরতা আরও বৃদ্ধি পায়। স্বাধীনতা যুদ্ধের

 

 রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটের পরিবর্তনের প্রভাব: পূর্ব পাকিস্তানের জনগণের মধ্যে স্বাধীনতা যুদ্ধের চেতনা বৃদ্ধি পায়। পূর্ব পাকিস্তানের জনগণ পাকিস্তান থেকে বেরিয়ে এসে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র গঠনের জন্য সংগ্রামে ঐক্যবদ্ধ হয়। ভারতের সমর্থনে মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয় এবং অবশেষে ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা লাভ করে।

সুতরাং উপরোক্ত আলোচনায় দেখা যায় যে, ১৯৪৯ থেকে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত ধারাবাহিক রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে পূর্ব পাকিস্তানের নির্যাতিত-নিপীরিত জনগণ স্বাধীনতা আন্দোলনের দিকে ধাবিত হয়।

ফলাফল বা সিদ্ধান্ত: আমাদের জন্য স্বাধীনতা সবসময়েই জরুরি ছিল। কেননা আমরা পরাধীন

ছিলাম। সাতচল্লিশের স্বাধীনতার পরও সেটা অনিবার্য হয়ে উঠেছিল একাধিক কারণে। প্রথম কারণ জাতিগত প্রশ্নের মীমাংসা। পাকিস্তান নামের এই অস্বাভাবিক রাষ্ট্রটিতে নিপীড়ন চলছিল বাঙালির জাতিসত্তার ওপরে। নিষ্ঠুর নিপীড়ন। রাষ্ট্রক্ষমতা যাদের দখলে ছিল তারা কেবল যে অবাঙালি ছিল তা নয়, ছিল তারা বাঙালি-বিদ্বেষী। শাসনব্যবস্থার পুরোটাই ছিল এই বাঙালি- বিদ্বেষীদের হাতে। সামরিক বাহিনী, আমলাতন্ত্র, পুলিশ, আদালত, জেলখানা সবই তাদের অধীনে। ব্যবসা-বাণিজ্যসহ গোটা অর্থনীতি তারাই নিয়ন্ত্রণ করত। প্রচার মাধ্যমে তারা ছাড়া আবার কারা? শিক্ষাব্যবস্থা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান তারা হাতের মুঠোয় রাখতে চাইত। জাতিগত নিপীড়নের এই সমস্যার সমাধান না করে অন্য প্রশ্নগুলোর মীমাংসা করা সম্ভব ছিল না। সে- জন্যই স্বাধীনতা অতি জরুরি ছিল।

 





 

Post a Comment

0Comments

Post a Comment (0)

#buttons=(Ok, Go it!) #days=(20)

Our website uses cookies to enhance your experience. Learn More
Ok, Go it!