২। সেশন ৩-৪
এর 'চিঠি' রচনার ধারণা ও বিষয়বস্তু নিয়ে
আলোচনা এবং 'চিঠি লেখার
জন্য বিবেচ্য নিয়ে আলোচনা ও মত্যবইয়ে প্রদত্ত
চিঠি বিশ্লেষণ' এই দুটি কাজ
একটি সেশনে অর্থাৎ সেশন ২ করতে
পারবেন।
শিখন অভিজ্ঞতা থেকে আমরা তিনটি উত্তর খুজেঁ পেতে পারি । ৭ম শ্রেণীর বাংলা বার্ষিক মূল্যায়ন উত্তরপত্র ২০২৩ শিখন অভিজ্ঞতা থেকে আমরা
১. 'চিঠি' রচনার ধারণা ও বিষয়বস্তু
২. চিঠি লেখার জন্য বিবেচ্য বিষয়সমূহ
৩.পাঠ্যবইয়ে প্রদত্ত চিঠি বিশ্লেষণ
এই দুটি কাজ আজকে তোমাদের সামনে ইনশাআল্লাহ আলোচনা করব। প্রিয় শিক্ষার্থীরা তোমরা এই সেশনে দুটি কাজ করতে পারবে । বার্ষিক মূল্যায়ন উত্তরপত্র ২০২৩ শিখন অভিজ্ঞতা থেকে তোমাদের জন্য আজকে এই আয়োজন ।
২। সেশন ৩-৪
এর 'চিঠি' রচনার ধারণা ও বিষয়বস্তু নিয়ে
আলোচনা এবং 'চিঠি লেখার
জন্য বিবেচ্য নিয়ে আলোচনা ও মত্যবইয়ে প্রদত্ত
চিঠি বিশ্লেষণ' এই দুটি কাজ
একটি সেশনে অর্থাৎ সেশন ২ করতে
পারবেন।
৭ম শ্রেণির
বার্ষিক সামষ্টিক মূল্যায়ন ২০২৩
বিষয়: বাংলা,
শিখন অভিজ্ঞতা -৯: প্রায়োগিক লেখা
সেশন ৩-৪
ক. 'চিঠি' রচনার
ধারণা ও বিষয়বস্তু
নমুনা উত্তর:
ক.পাঠ্যবইয়ে
উল্লেখিত 'চিঠি'টি ফেরদৌস কামাল উদ্দীন মাহমুদ নামের একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা তাঁর মা
হাসিনা মাহমুদ লিখেছেন। এই চিঠিটির মধ্য দিয়ে মূলত যুদ্ধক্ষেত্রে তিনি কেমন আছেন এবং
পারিপার্শ্বিক পরিস্থীতি কেমন- এ সম্পর্কে তাঁর মায়ের কাছে বর্ণনা দিয়েছেন। এই চিঠির
মধ্য দিয়ে বীর মুক্তিযোদ্ধা ফেরদৌস কামাল উদ্দীন মাহমুদের যেমন মায়ের প্রতি ভালোবাসা
ফুটে উঠেছে, ঠিক তেমনি দেশকে স্বাধীন করার প্রত্যয় ব্যক্ত হয়েছে।
মায়ের প্রতি
ভালোবাসা ফুটে উঠেছে, ঠিক তেমনি দেশকে স্বাধীন করার প্রত্যয় ব্যক্ত হয়েছে।
খ. চিঠি লেখার
জন্য বিবেচ্য বিষয়সমূহ:
নমুনা উত্তর:
চিঠি লেখার সময় সাধারণত নিচে উল্লেখিত বিষয়গুলো বিবেচনায় রাখতে হয়:
শুরুতে তারিখ
ও জায়গার নাম লিখতে হয়।
সম্বোধন দিয়ে
চিঠি শুরু করতে হয়।
৩. চিঠির প্রথম
দিকে বয়স অনুযায়ী সালাম, শুভেচ্ছা বা শুভাশিস জানাতে হয়।
৪. চিঠির বক্তব্য
গুছিয়ে সহজ ভাষায় লিখতে হয়।
৫. শেষ অংশে
বিদায় জানাতে হয়।
৬. চিঠি বানে
ভরে প্রেরক ও প্রাপকের নাম লিখে ডাকে পাঠাতে হয়।
গ.পাঠ্যবইয়ে
প্রদত্ত চিঠি বিশ্লেষণ:
নমুনা উত্তর:
পাঠ্যবইয়ে উল্লেখিত 'চিঠি'টি ফেরদৌস কামাল উদ্দীন মাহমুদ নামের একজন বীর
মুক্তিযোদ্ধা
তাঁর মা হাসিনা মাহমুদকে লিখেছেন। চিঠিতে প্রেরক তাঁর মাকে জানাতে চেয়েছেন যে সব বাধা
অতিক্রম করে তিনি লক্ষে পৌঁছে গেছেন। পাকিস্তানি বাহিনির ওপর প্রতিশোধ নিতে এখন তিনি
নিজেকে প্রস্তুত করছেন। তিনি তাঁর প্রতিশ্রুতির কথা ভুলেননি। এখন শুধু উপযুক্ত জবাব
দেওয়ার পালা। বনে-বাদাড়ে বাস করে এখন তাঁর চেহারা জংলিদের মতো হয়েছে, দেখলে মা হয়তো
তাকে চিনবেনই না। এই জংলি ভাব তার আচরণেও এসেছে। আগে তাঁর ছেলে যেখানে মোরগ
জবাই করতে ভয় পেত,
এখন সে রক্তের সাগরে
ভাসছে। মুক্তিযোদ্ধা ছেলে মাকে এও
জানান যে, সামনের যে
কোনো দিন সেই আকাক্ষিত
যুদ্ধ শুরু হতে পারে
এবং সে দিনটির জন্য
তিনি প্রহর গুণছেন। মণি ভাই প্রয়োজনের
তাগিদে তাদের অফিসার করেননি। এখানে তাঁর অনেক পুরোনো
বন্ধুদের সঙ্গে দেখা হয়েছে। পরিবারের
কুশলাদি জেনে তিনি খুশি।
এছাড়া মায়ের দোয়া নিয়ে আছেন বলে তার
মনে কোনো ভয় নেই
।